BnewsO

politics

Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps

Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps

ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে

স্টাপ রিপোর্ট : 10.00, 14/04/2023 ছায়ানটের বর্ষবরন সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর রমনার বটমুলে ছায়ানটের বর্ষবরন অনুষ্ঠান 1430 শুরু হয়েছে। গানের ফাঁকে আবৃত্তিও করা হচ্ছে। এবারের গান গুলো সাজানো হয়েছে - প্রকৃতির গান, মানব প্রেম, দেশপ্রেম, আত্নবোধন আর জাগরনের সুরবানী দিয়ে। 1967 সালে রাজধানীতে প্রথম রমনার বটমুলে বর্ষবরণ আয়োজন করেছিল সংগীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছায়ানট। সেই থেকে পয়লা বৈশাখ উদযাপন করছে ছায়ানট। 1971, 2020-21 সালে বন্ধছিল উদযাপন। পৃথিবীর বহু দেশেই বছরের প্রথম দিন উদযাপন করা হয়। আমাদের দেশে সাংস্কৃতিক পরিসর কে কেন্দ্র করে পয়লা বৈশাখ উদযাপন করা হয়। রবীন্দ্র,নজরুল,হাসন রাজা, লালন শাহ, শাহ আব্দুল করিমের গান সহ বৈচিত্র্যময় গানের আয়োজন থাকে পয়লা বৈশাখে। এসো হে বৈশাখ এসো এসো ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে।

নাটোরে দুর্যোগ মোকাবেলায় কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

মো. আব্দুস সালাম, নাটোর প্রতিনিধি নাটোরে কৃষি জমির সর্বোত্তম ব্যবহার এবং উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত সোমবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। সেখানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ গোলাম মোস্তফা, হর্টিকালচার সেন্টারের উপ পরিচালক ড. জাহাঙ্গীর ফিরোজ, মৎস্য বিভাগের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, বরেন্দ্র বহুমুখী সেচ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান, ব্র্যাকের জেলা সমন্বয়কারী লায়লুন নাহার, এআইপি সেলিম রেজা, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মাস্টার, নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি ফারাজী আহম্মদ রফিক বাবন প্রমুখ। বক্তারা বলেন, বৈশ্বিক খাদ্য ঘাটতিসহ অন্যান্য সংকট থেকে আমাদের দেশকে রক্ষা করতে কৃষি জমির সর্বোত্তম ব্যবহার এবং উৎপাদন বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। এই লক্ষ্যে মাটি পরীক্ষার পর্যপ্ত যন্ত্রপাতি কৃষক পর্যায়ে সরবরাহ করতে হবে।, কৃষিতে পরিমিত ও মানসন্মতসার ব্যবহার, সাথী ফসলে সম্প্রসারণ, নির...

নাটোরের তিরাইল এখন পাখির গ্রাম নামে পরিচিত,

মো. আব্দুস সালাম, নাটোর প্রতিনিধি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার তিরাইল এখন পাখির গ্রাম নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে। তিরাইল বাজার এলাকায় বাঁশের ঝাড়ে এবংব ড় বড় গাছে দেশী ও অতিথি পাখির সমারোহে এই গ্রামের মানচিত্র হয়ে উঠেছে অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন। ভোর থেকেই শুরু হয় পাখিদের কলাহল-কলরব, ডানা মেলে অবাধ বিচরণ, ঝাঁকে-ঝাঁকে উড়া-উড়ি। এতে যেমন মন কাড়ছে তেমন দৃষ্টি কাড়ছে সবার। অতিথি পাখির কলতানে মুখরিত হয়ে উঠেছে এলাকা। শীত মওসুমে খাদ্যের সন্ধানে সাইবিরিয়া এলাকা থেকে এসব পাখি এসে আস্তানা করেছে উপজেলার তিরাইল বাজার এলাকায়। সেখানে প্রায় ১০ বিঘা বাঁশের ঝাড় সহ আম,তেঁতুল,মেহগনি গাছের ডালে-ডালে বাঁসা বেঁধে তৈরী করেছে আবাসস্থল। এসব পাখি দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছে দর্শনার্থীরা। রাতের আঁধারে কেউ কেউ চুরি করছে পাখির ডিম ও বাচ্চা। আবার ধরে নিয়ে যায় মা পাখিগুলোকেও। সেগুলো রয়েছে অরক্ষিত অবস্থায়। সরকার নজর দিলে এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। পাশাপাশি জীববৈচিত্র ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন স্থানীয়রা। নাটোরের চলনবিল সহ আশেপাশের বিল অঞ্চলে শীতের শুরুতে অতিথি পাখি আসতে শুরু করে। উপজেলার চলন বিল...

Powered by Blogger

bd news online

politics

Popular Posts